এলএনজি-ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো অর্থনীতি ও জ্বালানি নিরাপত্তায় ঝুঁকি বাড়াবে

জ্বালানি সংকটের কারণে বাংলাদেশে বিদ্যুতের লোডশেডিং এবং পর্যাপ্ত সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও বিদ্যুৎ কেন্দ্র বসিয়ে রেখে ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতে হচ্ছে।
অল্প গ্যাসে বিশাল ব্যয়

মাত্র ২৪ শতাংশ এলএনজির জোগান দিতে মোট গ্যাসের ৭৮ শতাংশের অর্থ ব্যয়। আমদানিতে ডুবছে দেশ এলএনজি কিনতে ১০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ চুক্তি
এলএনজি নির্ভরতা দেশকে বড় বিপদের দিকে নিয়ে যাচ্ছে?

সরবরাহে স্বল্প অবদান রাখা এলএনজি আমদানি করতে গিয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করছে জ্বালানি বিভাগ। এতে আর্থিক ঝুঁকিতে পড়েছে জ্বালানি খাত।
বাজেটে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বরাদ্দ: ঘাটতি ও সম্ভাবনা

২০৪১ সালের মধ্যে নির্ধারিত নবায়নযোগ্য জ্বালানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে ২০৩১ সাল ও ২০৪১ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি সক্ষমতা হতে হবে যথাক্রমে ১৬ ও ৪০ গিগাওয়াট।
‘খুলনা বিভাগেই ১৯ হাজার মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব’

সঠিক পরিকল্পনা ও স্বল্প পুঁজি ব্যবহার করে শুধু খুলনা বিভাগেই ১৯ হাজার ৭৭০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব।
ছয় মাসে ১৮১ দিনের মধ্যে ১৩৭ দিনই ছিল লোডশেডিং

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথ্যমতে, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি-জুন) ১৮১ দিনের মধ্যে ১৩৭ দিনই লোডশেডিং ছিল।
জীবাশ্ম জ্বালানিতে নির্ভরতায় বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সংকট সামনে আরও তীব্র হবে

ঘোষিত নতুন বাজেটে নবায়নযোগ্য বিদ্যুতের প্রসারে উল্লেখযোগ্য কোন পরিকল্পনা নেই।
নবায়নযোগ্য জ্বালানীর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাংলাদেশের পদক্ষেপ

উচ্চ বিনিয়োগের প্রয়োজন যদি বাংলাদেশ জ্বালানির ৪০% নবায়নযোগ্য শক্তি দিয়ে উতপাদন করতে চায়