জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বন্ধের দাবিতে ঢাকায় জলবায়ুকর্মীদের ধর্মঘট

জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বন্ধ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রসারের দাবিতে বৈশ্বিক জলবায়ু ধর্মঘট পালন করেছেন তরুণ জলবায়ুকর্মীরা। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত জলবায়ু ধর্মঘট থেকে জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধ ও এলএনজি আমদানির ওপর দেশের নির্ভরতা কমানোর দাবি তুলে ধরেন ফ্রাইডেস ফর ফিউচার বাংলাদেশ এবং ইয়ুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস নামের দুটি সংগঠনের কর্মীরা।

বাজেটে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বরাদ্দ: ঘাটতি ও সম্ভাবনা

২০৪১ সালের মধ্যে নির্ধারিত নবায়নযোগ্য জ্বালানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে ২০৩১ সাল ও ২০৪১ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি সক্ষমতা হতে হবে যথাক্রমে ১৬ ও ৪০ গিগাওয়াট।

বাজেটে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বরাদ্দ: ঘাটতি ও সম্ভাবনা

বাংলাদেশের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎস থেকে ৪০ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা। কিন্তু ২০২০ সালের মধ্যে মোট বিদ্যুতের ১০ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎস থেকে উৎপাদন করার পূর্ববর্তী যে লক্ষ্য ছিল, তা থেকে আমরা এখনো যোজন দূরে আছি। বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত মোট জ্বালানির মাত্র ৩ দশমিক ৭ শতাংশ আসছে নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎস থেকে। ২০৪১ সালের মধ্যে নির্ধারিত নবায়নযোগ্য জ্বালানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে ২০৩১ সাল ও ২০৪১ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি সক্ষমতা হতে হবে যথাক্রমে ১৬ ও ৪০ গিগাওয়াট।

বায়ু ও সৌরবিদ্যুৎ কেনায় আবারও ডলারে চুক্তি করতে যাচ্ছে সরকার

বেসরকারি খাতে বায়ু ও সৌরবিদ্যুতের আরও তিনটি কেন্দ্র অনুমোদন দিতে যাচ্ছে সরকার। বিল্ড, ওন অ্যান্ড অপারেট (বিওও) পদ্ধতিতে এ তিন বিদ্যুৎকেন্দ্রের লাইসেন্স দেয়া হবে। এর মধ্যে একটি বায়ু ও দুটি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ২০ বছর বিদ্যুৎ কেনা হবে। এ তিন কেন্দ্র থেকেই বিদ্যুৎ কেনা হবে ডলারে। যদিও দেশে বড় ধরনের ডলার সংকট রয়েছে। বর্তমানে ডলার সংকটে আদানিসহ বিভিন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিল দিতে পারছে না সরকার।
এ তিন বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কোনো ক্যাপাসিটি চার্জ দেয়া হবে না। ‘নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্ট’ (এনইএনপি) তথা বিদ্যুৎ উৎপাদন নাই, মূল্যও নাই ভিত্তিতে কেন্দ্র তিনটির সঙ্গে চুক্তি করা হবে।

$75b needed in next 15 years for smooth power supply: Nasrul Hamid

“Renewables, especially solar projects, have some specific challenges. It needs huge land and it’s difficult to implement in a country like Bangladesh where there is land scarcity,” said Nasrul Hamid. But these changes could be addressed through technological advancement, he added.

‘ক্যাপাসিটি চার্জের’ বোঝা ধারণার চেয়ে বেশি

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও গবেষকরা সাধারণত বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রকে দেওয়া ‘ক্যাপাসিটি চার্জ’ সম্পর্কে প্রশ্ন তোলেন। যেমন, গত জুনে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক বিশ্লেষণে দেখা গেছে যে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) ২০১৭-১৮ এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে দিয়েছে ৫৭ হাজার ৯৭০ কোটি।