NEWSLETTER

BN

Newsletter Subscription

FOLLOW US

Despite government claims of 10,000 MW renewable energy projects in various stages of implementation, a Power Cell document indicates that only 4,000 MW worth of projects are fully planned by 2030. According to the Sustainable and Renewable Energy Development Authority (SREDA), Bangladesh currently produces 1,374.35 MW from renewable sources, with 230 MW from hydropower and 1,080.36 MW from solar energy.
Petrobangla, the state-owned oil, gas, and mineral resources corporation, has attributed the gas shortage to a reduction in liquefied natural gas (LNG) supply that occurred for nearly a month and a half due to the shutdown of a terminal. On the night of July 9, a pipeline in Chattogram was punctured, further exacerbating the situation.
It is high time for Bangladesh to explore new horizons of renewable energy to scale up electricity production and ensure a greener environment for our future generations. With the largest off-grid renewable energy (RE) network globally, we have progressed significantly since 1996 when only 15% of the population had access to electricity.

BANGLADESH POWER PATHWAYS IN SOCIAL MEDIA

Cover for Bangladesh Power Pathways
3,210
Bangladesh Power Pathways

Bangladesh Power Pathways

The latest news and research on the most efficient ways to power Bangladesh's path to prosperity. Ru

মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, মাননীয় উপদেষ্টা, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, বলেছেন ভবিষ্যতে জ্বালানি আমদানির তুলনায় নবায়নযোগ্য জ্বালানিকেই অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। বিস্তারিত নিচে প্রথম কমেন্টে দেয়া লিংকে👇 ... See MoreSee Less
View on Facebook
গত ১৪ বছরে কুইক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে নয়ছয় হয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা। শুধু ২০২৪-২৫ অর্থবছরেই বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইনে এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ বরাদ্দ ছিলো ৪০ হাজার কোটি টাকা! তাই সংশ্লিস্টরা দীর্ঘদিন ধরেই কুইক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর চুক্তিগুলো বাতিলের জোরালো দাবি করেছিলেন। নিচে প্রথম কমেন্টে খবরের লিংকগুলোতে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন 👇 ... See MoreSee Less
View on Facebook
জ্বালানি খাতে ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশ ৩২ বিলিয়ন ডলার ব্যায় করেছে, যার সিংহভাগই ছিলো জীবাশ্ম জ্বালানি কেন্দ্রিক। এতে অতিরিক্ত উৎপাদন ক্ষমতার বোঝা ৫০ শতাংশে পৌঁছায়। গত ১৫ বছরে জ্বালানি সংক্রান্ত নীতিগুলো বারবার পরিবর্তন হয়েছে, ফলে দেশের জ্বালানি খাত আজও একটি টেকসই সমাধানে পৌঁছাতে পারেনি। বিস্তারিত নীচে কমেন্টে দেয়া লিংকে 👇 ... See MoreSee Less
View on Facebook
জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেন—বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের মহাপরিকল্পনায় প্রস্তাবিত নতুন প্রযুক্তিগুলো বেশ ব্যয়বহুল। এসব ব্যবহারে যে অতি দ্রুত গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন সম্পূর্ণ কমবে তা আসলে পরীক্ষিত নয়। তাই অপরীক্ষিত প্রযুক্তিতে বিনিয়োগে বাংলাদেশের ঝুঁকির সম্ভাবনােই অনেক বেশি। বিস্তারিত নিচে প্রথম কমেন্টে দেয়া লিংকে👇 ... See MoreSee Less
View on Facebook
প্যারিস জলবায়ু চুক্তির ১.৫ ডিগ্রি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য বাংলাদেশকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বেশি জোর দিতে হবে। তবে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতের বর্তমান সমন্বিত মহাপরিকল্পনা বা আইইপিএমপিতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির লক্ষ্যমাত্রা প্যারিস জলবায়ু চুক্তির পরিপন্থি।তাই বাংলাদেশের পুনর্গঠনে বর্তমান আইইপিএমপি কি সংশোধন করা উচিত নয়? নিচে মন্তব্যে আপনার মতামত জানান এবং বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সমর্থন করুন। ... See MoreSee Less
View on Facebook
এখনই উপযুক্ত সময় বাংলাদেশের বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতের সমন্বিত মহাপরিকল্পনা (আইইপিএমপি) সংশোধন করার। এই পরিকল্পনায় ২২,০০০ মেগাওয়াট হাইড্রোজেন ভিত্তিক বিদ্যুতের কথা বলা হয়েছে, যা ক্ষতিকর জীবাশ্ম জ্বালানি-ভিত্তিক ‘নীল হাইড্রোজেন’ হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। আর এই হাইড্রোজেন উৎপাদনে নতুন ব্যয়বহুল প্রযুক্তি আমদানি করতে হবে যা দেশের অর্থনীতি পুনর্নির্মাণের সময়ে আরেকটি বড় বোঝা। বাংলাদেশের কি তাহলে হাইড্রোজেনের মতো আমদানিকৃত ব্যয়বহুল প্রযুক্তিতে নির্ভর করবে? নাকি বিদ্যুৎ খাতের মহাপরিকল্পনা সংশোধন করে টেকসই নবায়নযোগ্য শক্তিতে বিনিয়োগে জোর দিবে? নীচে 👇 ভিডিওটি দেখুন, আপনার মন্তব্য করে পোস্টটি শেয়ারও করুন! ... See MoreSee Less
View on Facebook
বাংলাদেশ পুনর্গঠনের এই জরুরি সময়ে জ্বালানি দক্ষতায় বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশ জাপান কিন্তু বাংলাদেশকে সাশ্রয়ী নবায়নযোগ্য জ্বালানির মাধ্যমে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে টেকসই অর্জনে সহায়তা করতে পারে। তবে সেজন্য বাংলাদেশকে জ্বালানি ও জলবায়ু খাতে ব্যয়বহুল, আধুনিক প্রযুক্তির নামে ‘মিথ্যে সমাধান’ থেকে সরে আসতে হবে। দুই দেশই দীর্ঘদিন অংশীদার হিসেবে কাজ করছে এবং এই অংশীদারিত্ব একটি জলবায়ুবান্ধব ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে পারে। বাংলাদেশের জ্বালানি খাতের টেকসই উন্নয়নে জাপানের ভূমিকা কেমন হওয়া উচিত? নিচে 👇 কমেন্টে আপনার মতামত জানান। ... See MoreSee Less
View on Facebook
দেশ পুনর্গঠনের সময়ে বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতের সমন্বিত মহাপরিকল্পনা (আইইপিএমপি) সংশোধনও জরুরি। এই মহাপরিকল্পনায় ২০৫০ সালের মধ্যে শুধু ১৭.১% নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রস্তাব করা হয়েছে, যা মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনার শতভাগ লক্ষ্য থেকে দূরে। আমদানিকৃত জ্বালানি এবং ব্যয়বহুল প্রযুক্তিতে নির্ভরশীলতাই এর কারণ। এতে দেশ শুধু স্বয়ংসম্পূর্ণতাই হারাবে না, বৈদেশিক ঋণের বোঝাও বাড়বে। অন্যদিকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ করলে বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন জোরদার হবে। আপনি কি মনে করেন না যে এখন নবায়নযোগ্য শক্তিতে বিনিয়োগকে অগ্রাধিকার দেওয়ার সময় এসেছে? নীচে 👇 ভিডিওটি দেখুন, আপনার মন্তব্য করে পোস্টটি শেয়ারও করুন! ... See MoreSee Less
View on Facebook
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতের সমন্বিত মহাপরিকল্পনা বা আইইপিএমপি অনুযায়ী ২০৫০ সালের মধ্যে ২২ হাজার মেগাওয়াটের বেশি হাইড্রোজেন ভিত্তিক বিদ্যুতের প্রস্তাব জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রার পরিপন্থী। এনভায়রনমেন্টাল ডিফেন্স ফান্ডের সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে যে নীল হাইড্রোজেন (মহাপরিকল্পনায় উল্লেখিত হাইড্রোজেনের সম্ভাব্য উৎস) আসলে কার্বন নির্গমনের মানদণ্ডে প্রচলিত জীবাশ্ম জ্বালানীর চেয়েও ক্ষতিকর।বাংলাদেশ পুনর্গঠনে আমাদের কি এখনই বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতের মহাপরিকল্পনাটি সংশোধন করে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বেশি জোর দেওয়া উচিত নয়? এই আলোচনাটি চালিয়ে নিতে কমেন্টে আপনার মতামত জানান। ... See MoreSee Less
View on Facebook
বাংলাদেশ পুনর্গঠনের এই জরুরি সময়ে জ্বালানি দক্ষতায় বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশ জাপান কিন্তু বাংলাদেশকে সাশ্রয়ী নবায়নযোগ্য জ্বালানির মাধ্যমে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে টেকসই অর্জনে সহায়তা করতে পারে। তবে সেজন্য বাংলাদেশকে জ্বালানি ও জলবায়ু খাতে ব্যয়বহুল, আধুনিক প্রযুক্তির নামে ‘মিথ্যে সমাধান’ থেকে সরে আসতে হবে। দুই দেশই দীর্ঘদিন অংশীদার হিসেবে কাজ করছে এবং এই অংশীদারিত্ব একটি জলবায়ুবান্ধব ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে পারে। বাংলাদেশের জ্বালানি খাতের টেকসই উন্নয়নে জাপানের ভূমিকা কেমন হওয়া উচিত? নীচে 👇 ভিডিও সাক্ষাৎকারটি দেখুন, আপনার মন্তব্য করে পোস্টটি শেয়ারও করুন! ... See MoreSee Less
View on Facebook
নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগে ২০৫০ সাল নাগাদ প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের খরচ ২ সেন্ট কমানো যেতে পারে, যেখানে গ্যাসচালিত বিদ্যুতের দাম ৬ দশমিক ২ সেন্ট। বাংলাদেশের কি তার বিদ্যুৎ-জ্বালানি মহাপরিকল্পনায় (আইইপিএমপি) অর্থনৈতিকভাবে টেকসই এবং জ্বালানি-সুরক্ষিত সমাধানে গুরুত্ব দেওয়া উচিত? আসুন নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগকে সমর্থন করি। পোস্টটিতে আপনার মতামত নীচে 👇 মন্তব্যে শেয়ার করুন! ... See MoreSee Less
View on Facebook

what imported & costly lng means for bangladesh

As one of the most climate-vulnerable countries in the world and was hit the hardest by a severe energy crisis in recent times, Bangladesh must shift away from harmful fossil fuel/LNG dependence towards gaining energy security by increasing investment in renewable energy, and that’s something Bangladesh needs to start right now.

ONLY RENEWABLE ENERGY CAN ENSURE AN ENERGY-SECURE FUTURE FOR BANGLADESH.